সম্প্রতি বিএনপির নেতাদের কথা শুনলে যদি আগে থেকে আপনার জানা না থেকে যে তারা বিএনপির নেতা-নেত্রি, আপনি ভুল করে তাদের সৈড়াচারের আমলের আমলা, মন্ত্রি-মিনিস্টার ভেবে ভুল করতে পারেন। কারন তাদের সুর এখন অবিকল তাদের মতো হয়ে গেছে।
যেখানে তারেক রহমানের মা, শহীদ জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজেই জামায়াতে ইসলামির যেসব নেতাদের সৈরাচারের আমলে বিচারের নামে হত্যা করা হয় তাদের পক্ষ নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন সেখানে বিএনপির এসব নেতা-নেত্রিরা কাদের অংগুলির ইশারায় এখন জামায়াতকে নতুন করে যুদ্ধাপরাধি কিংবা রাজাকার, ধরম ব্যবসায়ী তকমা দিচ্ছে? আওয়ামি সৈরাচারের হ্যান্ডবুকটা এখন তাদের কে ধরিয়ে দিলো, কিংবা সেই হ্যান্ডবুক ব্যবহারের ধ্রিস্টতাই বা তারা পেলো কোথায় ?
একটা কথা নিশ্চিত বিএনপি এখন চরম ধংসের পথে এগোচ্ছে, ভারতের পক্ষ নিয়ে দেশের মানূষের চাওয়াপাওয়ার সাথে বেইমানি করলে আগামি প্রজন্মের হাতেই বিএনপির ধংস রচনা হবে। আর বরতমান প্রজন্ম সৈড়াচারের হাতে অত্যাচারিত প্রজন্ম তাদের প্রতিক্রিয়া হবে অত্যন্ত নিরমম।
প্রশ্ন হলো বিএনপি কি এখন সৈড়াচার আর ভারতের দেখানো ধংসের পথেই হাটবে নাকি দলীয়ভাবে ভারতের হাতে বিক্রি হয়ে যাওয়া বেইমানদের বহিস্ক্রিত করে জনমানুষের চাহিদাকে বেশি গুরুত্ত দিয়েই দলকে সুসংগঠিত করবে? সময়ই তা বলে দেব তবে ইতিহাস ঘাটলে পরিস্থিতিকে খুবই নৈরাশ্যজনক বলেই মনে হয়।
নিচের ভিডিওটি দেখলে প্রাথমিক ভাবে মনে হয় এই হারুন হয়তোবা সৈরাচারি দলের কোন উপরস্থ করমকরতা। কিন্তু তিনি বিএনপির একজন নেতা।
এই ধরনের বদমাশ জাতীয় বেইমানগুলো বিএনপিকে কম্প্রোমাইজড করে ফেলেছে।
